Thursday, October 26, 2017

কোন মেয়ে সহবাস করেছে কিনা চেহারা দেখেই বোঝার উপায় জেনে নিন

কোন মেয়ে সহবাস করেছে কিনা চেহারা দেখেই বোঝার উপায় জেনে নিন
র্জিন মেয়ে চেনার উপায় নিয়ে আজকের আয়োজন। অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন কি করে ভার্জিন মেয়ে যাবে? কেউ জানতে চেয়েছেন বিয়ের প্রথম রাতে আমি কিভাবে বুঝবো আমার স্ত্রী সতী কিনা? কুমারীত্ব ঠিক আছে কিনা তা বুঝার কোনো পদ্ধতি থাকলে জানাবেন? তাই সবার প্রশ্নের উত্তর দিতে আজকের লেখা। চলুন জেনে নেয়া যাক।
ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
ভার্জিন মেয়ে দুই ভাবে চেনা যায়। প্রথমত ব্রেস্ট দেখে , দ্বিতীয়ত ভ্যাজিনা দেখে (ব্যাতিক্রম ছাড়া)। এজন্য আপনাকে ব্রেস্ট এবং ভ্যাজিনা ভালভাবে আলোর মধ্যে লক্ষ্য করতে হবে। তাই লাইট জ্বালিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করতে হবে। অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে যৌন মিলন করতে চাইবে না। তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন। একেবারে লাইট জ্বালিয়ে মিলন করতে না চাইলে কিন্তু আপনার আর এই পোস্ট কোন কাজে আসবেনা। দেখা গেছে, ভার্জিন মেয়ে রা লাইট জ্বালিয়ে হ্যাজবেন্ড এর সাথে প্রথম সেক্স করতে কোন আপত্তি করেনা। প্রথমে আপত্তি করলেও হ্যাজবেন্ডের অনুরোধে রাজি হয়ে যায়। তারাই বেশী আপত্তি করে যাদের ভার্জিনিটি প্রশ্নবিদ্ধ!
ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য ব্রেস্টের কিছু বৈশিস্ট জেনে নিন
১. শরীর সমান্তরালে রেখে বিছানায় শোয়া অবস্থায় ব্রেস্ট লক্ষ্য করুন। ভার্জিন হলে ব্রেস্ট ওভাল (ডিম্বাকৃতি) হবে। (মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
২. এবার ব্রেস্টের বোটা দুটো লক্ষ্য করুন। ভার্জিন মেয়ে দেরে বোটা দুটো সামান্য চোখা এবং ছোট হবে।(মেদ যুক্ত মেয়েদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
৩. দু হাতে ব্রেস্ট দুটো স্পর্শ করুন। আস্তে আস্তে চাপ দিন। ছেড়ে দিন। আবার চাপুন। ভার্জিন মেয়ে দের ব্রেস্টগুলো চাপ দিয়ে ছেড়ে দিলে দ্রুত পুর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে। অর্থাৎ এলাস্টিসিটি অনেক বেশী হবে।বেশ কয়েকবার চেপেও আপনি এটা বুঝে নিতে পারেন।
ভ্যাজিনার বৈশিষ্ট যেমন থাকবে
মেয়েটিকে বিছানায় শুইয়ে দিন।তার দুপায়ের মাঝখানে হাটু গেড়ে বসুন। প্রয়োজন হলে শুয়ে পড়ুন।এবার মেয়েটির হাটুর উপর হাত রেখে দুপা দুদিকে ফাক করুন। এখন মনযোগ দিয়ে ভ্যাজিনা লক্ষ্য করুনঃ
১. ভ্যাজিনায় দুই ধরনের লিপ(ঠোট) থাকে- লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা। লিবিয়া মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া মাইনরা ভিতরের দিকে থাকে। এদের কাজ হল যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখা।দুপা ফাক করার পর ভার্জিন মেয়ে হলে লিবিয়া মেজরা একটার সাথে অন্যটা লেগে থেকে যোনী ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।এবং এটা টান টান ও মসৃন থাকবে।
২. যদি ভার্জিন মেয়ে না হয় তবে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার সাথে সাথে দুদিকে সরে যাবে।এটা অনেকটা বড় হবে, দুদিকে নেতিয়ে থাকবে, কুচকানো এবং অমসৃন থাকবে।
৩. অনেক সময় কোন কারনে লিবিয়া মেজরা পা ফাক করার পর দুদিকে সরে যেতে পারে। কিন্তু ভার্জিন মেয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লিবিয়া মাইনোরা যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।
৪. ভার্জিন মেয়েদের ক্ষেত্রে লিবিয়া মেজরা কিন্তু আকারে ছোট থাকবে অথবা দেখতে টান টান এবং মসৃন থাকবে। ভার্জিন না হলে এটা বড় দেখা যাবে অথবা বাইরের দিকে ঝুলে থাকতে দেখা যাবে এবং অমসৃন ও ভাজ যুক্ত হবে।
৫. এতক্ষন তো শুনলেন ভ্যাজিনাল লিপ দেখে ভার্জিনিটি বোঝার উপায়। এবার আসেন আরেকটু ভিতরে যাই। দুপা ফাক করে আপনার দুহাত দিয়ে ভ্যাজিনাল লিপ সরিয়ে দিন। যোনির চামড়া দুদিকে সরালে যোনি ছিদ্র দেখতে পাবেন। খেয়াল করে দেখার চেস্টা করুন পর্দা আছে কিনা। পর্দা থাকলে তো কোন কথাই নেই পর্দা না থাকলেও সমস্যা নাই। মন খারাপ করবেন না। সেক্ষেত্রে ছিদ্রের গঠন খেয়াল করুন। ছিদ্রের মুখ যদি গোলাকার হয় তবে মেয়েটি ভার্জিন। আর ছিদ্রের মুখ যদি তারার মত জিক- জ্যাক হয় তবে সমস্যা আছে। তবে সামান্য জিক- জ্যাক চলে কারন দৌড় ঝাপের জন্য ওটুকু ফাটতে পারে কিন্তু যদি বেশী হয় তবে কিন্তু সমস্যা আছে।

শনি ও সোমবার সহবাস করলে কি ক্ষতি হয়? দেখুন ইসলাম কি বলে, লজ্জা নয় জানতে হবে !!

শনি ও সোমবার সহবাস করলে কি ক্ষতি হয় সেই বিষয়ে উত্তরঃ
উত্তরঃ বিজ্ঞানে এই সব তথ্যের কোন ভিত্তি নেই। সপ্তাহের ৭ টি দিনই শুভদিন। এই দিন শুভ, অমুক দিন অশুভ, এরকম দ্বিমুখী কথা কেও বলে না। সপ্তাহের ৭টি দিন মহান আল্লাহই সৃষ্টি করেছেন। সোমবার যদি অশুভ হতো, তাহলে এই দিনে মানবতার মুক্তির দূত বিশ্বনবী মুহাম্মদ (সাঃ) দুনিয়াতে আগমন করতেন না।
অর্থাৎ, কোন দিনই অশুভ নয়। তাই, অন্ধতা পরিহার করুণ। সঠিক জ্ঞান অর্জন করুণ। একদল মূর্খরা কি বললো তা বিশ্বাস না করে বরং কোন কিছু জানার প্রয়োজন হলে ভালো একজন আলেমের সাহায্য নিন। আমাদের সমাজের অনেক মূর্খ আছে, যারা হিন্দুদের মতো বলে এই দিনে এটা করতে নেই, ওটা করে নেই। করলে অনেক ক্ষতি হয়। কিন্তু কি ক্ষতি হয় সেটা বলে না। দাঁড়িয়ে সহবাস করার সম্পর্কে জানতে আমাদের আগের দেওয়া উত্তর টি পড়ুন।
আপনার সেক্স জনিত যেকোন প্রশ্ন ও স্বাস্থ্য তথ্যের জানান দিতে আপনার ডক্টর রয়েছে আপনাদের পাশে।জীবনকে সুস্থ্য, সুন্দর ও সুখময় করার জন্য নিয়মিত ভিজিট করুন আপনার ডক্টর health সাইটে।মনে না থাকলে আপনি সাইট আপনার ব্রাউজারে সেভ করে রাখুন।
অক্ষম পুরুষকে সক্ষম করতে দেশী রসুন! জেনে নিন কিভাবে খাবেন | নিয়মিত রসুন খান অক্ষমতার হাত থেকে মুক্তি পান
অনেকের দেখাযায় অতিরিক্ত মাত্রায় শারীরিক মেলামেশা করার ফলে শুক্র সল্পতা দেখা দেয় অর্থাৎ শুক্রাণুর মাত্রা কমে যায় এবং semen (বীর্য) পাতলা হয়ে যায়। আপনার শরীররে যদি শুক্রাণুর মাত্রা কমে যায় তবে আপনি অনেক সময় সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম হতে পারেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি মিলিলিটার শুক্রাণুতে ২০ মিলিয়নের কম স্পার্ম থাকলে যেকোনো পুরুষ অনুর্বর হতে পারেন। বাজে খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান, অ্যালকোহল, অনিয়ন্ত্রিত জীবন, ব্যায়ামে অনীহা প্রভৃতি কারণে দিন দিন অনুর্বরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক মসলা রসুন। কেননা সুস্থ semen (বীর্য) তৈরিতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার।
যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং immune booster হিসাবে কাজ করে আর এটি অতিঅ সহজলভ্য সব্জী যা আমারা প্রায় প্রতিনিয়ত খাদ্য হিসাবে গ্রহন করে থকি৷ আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷
আরও পড়ুনঃ
পুরুষের ক্ষমতা বাড়াবে মাত্র ১ টুকরো আদা।কিন্তু কিভাবে খাবেন, কখন খাবেন?
আদা ছাড়া বাঙালির রান্নাঘর ভাবাই যায় না। সুস্বাদু রান্নার জন্য রান্না ঘরে আদা চাই-ই চাই। কিন্তু আদা শুধু খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়ায় না, এক টুকরো আদা পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়িয়ে জীবনও বদলে দিতে পারে। কি বিশ্বাস হচ্ছে না তো!
তাহলে দেরি কেন আসুন প্রতিবেদন পড়ে জেনে নেই নিয়মিত আদা খেলে কি হয়?
* নিয়মিত আদা খেলে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ে। সহজেই স্পার্ম কাউন্ট বৃদ্ধি করে আদা।
* প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক উপাদানে ভরপুর আদা। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত আদা খাওয়ার অভ্যাস করলে ছোটখাটো অনেক রোগের হাত থেকেই মুক্তি মেলে।
* দুর্বল লাগছে? কারণ, যাই হোক এক টুকরো আদা খেয়ে নিন। অনেকটা শক্তি পাবেন। পরে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, জানুন দুর্বলতার কারণ।
* অম্বলের কারণে বুক জ্বলার সমস্যা? ২ কাপ জলে এক টুকরো ছেঁচে গরম করে চায়ের মতো তৈরি করে পান করুন।
* বমিভাব বা বমি হচ্ছে? আদা কুচি চিবিয়ে খান অথবা আদার রসের সঙ্গে সামান্য নুন মিশিয়ে পান করুন। তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন।
* আদার রস ব্যথা কমাতেও ওষুধের মতো কাজ করে। যেখানে আঘাত সেখানে লাগাতে পারেন আদার রস। এমনকি আদার রস পান করলেও ব্যথা কমে।
* ক্ষুধামান্দ্যে ভুগছেন? তা হলে চিবিয়ে অথবা রস করে আগে আদা খেয়ে নিন। আধা ঘণ্টার মধ্যেই ক্ষুধামান্দ্য দূর হবে এবং খাবারে রুচি ফিরবে।
* গলা খুশখুশ কমাতেও উপকারী আদা। ঠান্ডা লেগে কাশি হলেও আদা গলা স্বাভাবিক রাখতে কাজে লাগে।
* আদা হজমের সমস্যায় খুব ভাল কাজ করে। প্রতিদিন সকালে এক কাপ আদা-চা পান করলে গোটা দিন অম্বল বা হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন আপনি।